মারকাযের বৈশিষ্টসমূহ

১। বাংলাদেশের উচ্চতর গবেষণামূলক দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “দারুল ফিকরি ওয়াল ইরশাদ, ঢাক” এর পাঠ্যক্রম অনুসরণ।

২। প্রখ্যাত অভিজ্ঞ মুফতিয়ানেকেরামের মাধ্যমে দরসদান।

৩। ফিকহের পাশাপাশি উলূমুল হাদীস ও তাফসীরের প্রাথমিক ও বুনিয়াদী ধারণা প্রদান।

৪। বাংলা সহিত্য, ইংরেজী ও কম্পিউটার শিক্ষার সুযোগ।

৫। ফিক্হ, উসূলে ফিকহ্, উসূলে শরীয়া, ইফতা, ইসলামী অর্থনীতি, ইসলামী রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আধুনিক মাসায়েলসহ অন্যান্য ইসলামী শাস্ত্রের উপর গভীর পান্ডিত্ব অর্জন।

৬। দেশ-বিদেশের বরেণ্য আলেমদের উপস্থিতিতে বিষয়ভিত্তিক ফিকহী সেমিনার করা।

৭। প্রতিটি শিক্ষার্থীকে মুখলেছ, দায়ী, কলমসৈনিক, দেশপ্রেমিক করে গড়ে তোলা।

৮। মারকাযের ক্যাম্পাসে ছাত্র শিক্ষক সকলের জন্য রাজনৈতিক চর্চা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

৯। তিন বেলা মানসম্মত খাবার পরিবেশন।

১০। আধুনিক মাসায়েল যেমন: ব্যাংকিং, বীমা, তাকাফুল, মাল্টিলেভেল মার্কেটিং, শেয়ার ব্যবসা ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্বের সাথে পাঠদান।

মারকাযের চলমান বিভাগসমূহ:

১। মক্তব-নাজেরা বিভাগ। এ বিভাগে কোমলমতি শিশুরা ২ বছরে বাংলা, অংক ও ইংরেজীসহ বিশুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত এবং অযু, গোসল, নামায, রোযা ইত্যাদির প্রয়োজনীয় দুআ ও মাসায়েল হাতে-কলমে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।

২। মানসম্মত হিফজ বিভাগ। এ বিভাগটি অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত। যেখানে সর্বোচ্চ ৩ বছরে হিফজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করা হয় এবং এখানে সুন্দর ও সুললিত কন্ঠে তেলাওয়াত শেখার পাশা-পাশি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা রয়েছে।

৩। “আত-তাখাসসুস ফিল ফিকহি ওয়াল ইফতা” বিভাগ। এই বিভাগটি ২ বছর মেয়াদী বিশেষ কোর্স। যা মারকাযের সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিভাগ। এ বিভাগে শিক্ষার্থীগণ ফতোয়া শিখার পাশা-পাশি জনসাধারণের জিজ্ঞাসার বিভিন্ন ফতোয়া-ফারায়েজও এখান থেকে প্রদান করা হয়।

৪। কিতাব বিভাগ: উর্দুখানা-কাফিয়া+শরহেজামী পর্যন্ত। আলহামদুল্লিাহ্! মারকাযের কিতাব বিভাগও অত্যন্ত সুনামের সাথে পরিচালিত হচ্ছে।

 

সোশ্যাল মিডিয়া