২৫শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ মঙ্গলবার শরৎকাল

রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক লায়ন এ.কে. জাহেদ চৌধুরী

নাম : লায়ন এ. কে. জাহেদ চৌধুরী, (অফিসিয়াল নামঃ এ. কে. জাহেদ),

ব্যক্তি পরিচিতি: জাহেদ চৌধুরী বহুমুখী প্রতিভা সম্পন্ন একজন ব্যক্তি। একাধারে কলামিষ্ট, সমাজ সেবক, দানবীর, সংগঠক, শিক্ষানুরাগী ও রাজনীতি সচেতন। ১৯৬৮ সালের ১লা মার্চ ঐতিহ্যবাহী দৌলতপুর আনোয়ার আলী চৌধুরী বাড়ির প্রখ্যাত সমাজসেবক, দানবীর ও শিক্ষানুরাগী মরহুম খোরশেদুল হক চৌধুরীর ঔরশে সম্ভ্রান্ত ও ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন এ প্রতিভাধর ব্যক্তিত্ব। তার প্রপিতা ছিলেন তৎকালীন জমিদার মরহুম আনোয়ার আলী চৌধুরী প্রকাশ বড় মিঞা। তার নামেই বাড়ির নামকরণ হয় আনোয়ার আলী চৌধুরী বাড়ি বা বড় মিঞার বাড়ি। একজন নি:স্বার্থ সমাজ সেবক ও গুনী ব্যক্তি হিসাবে মরহুম খোরশেদুল হক চেীধুরীর নাম এখনও ফটিকছড়ি বাসির মুখে মুখে আলোচিত হয়। সাত ভাই এক বোনের মধ্যে জনাব জাহেদ চৌধুরী সপ্তম। তার অন্যান্য ভাইয়েরাও সমাজে বিভিন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত। নানাবিধ প্রতিভা ছাড়াও একজন নিরহংকার, সদালাপি ও পরোপকারী ব্যক্তি হিসাবে তিনি সর্বমহলে পরিচিত। ব্যক্তিগত জীবনে এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক জনাব জাহেদ চৌধুরী ২০০২ সালে হাটাহাজারীর মন্দাকিনী নিবাসী স্বনামধন্য দানবীর, শিক্ষানুরাগী ও ঐতিহ্যবাহী নাজিরহাট ডিগ্রী কলেজের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মোজাফ্ফর হোসাইন চৌধুরীর কনিষ্ঠা কন্যা কোহিনুর আক্তার চৌধুরীর সাথে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। মিসেস জাহেদ চৌধুরী ও উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিতা এবং জাহেদ চৌধুরীর সকল সৃজনশীল কাজের অনুপ্রেরণাদানকারী।

শিক্ষা ও কর্ম জীবন: জনাব জাহেদ চৌধুরী দৌলতপুর এ. বি. সি. সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা জীবনে সূচনা করেন। পরবর্তীতে দৌলতপুর এ. বি. সি. উচ্চ বিদ্যালয় ও নাজিরহাট কলেজ থেকে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও ¯œাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু ‘ল’ কলেজে আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন।বর্তমানে তিনি এ. কে. খান এন্ড কোম্পানী লিমিটেড এর প্রধান কার্যালয়ে এজিএম (সহকারী মহাব্যবস্থাপক) হিসাবে কর্মরত আছেন।

ছাত্র ও রাজনৈতিক জীবন: সামাজিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি একজন ক্রীড়া ও যুব সংগঠক হিসাবেও জনাব জাহেদ চৌধুরী সমধিক পরিচিত। সাবেক ছাত্র নেতা জনাব জাহেদ চৌধুরী ছাত্র জীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্টিত ছিলেন। তিনি ১৯৮২ সালে তাঁর বড় ভাই সাবেক ছাত্রনেতা গিয়াস উদ্দিন মঞ্জু চৌধুরীর অনুপ্রেরণায় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ১৯৮৭ সালে নজিরহাট কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন জাতীয় ছাত্রলীগ মনোনীত জাহেদ-সেলিম পরিষদের ব্যানারে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। তিনি দৌলতপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ফটিকছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, নাজিরহাট কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি, চট্টগ্রাম উত্তরজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রচার ও প্রসারে নির্ভীক ও একনিষ্ঠ কর্মী হিসাবে কাজ করে যান।একজন ছাত্রনেতা হিসাবে প্রগতিশীল ছাত্র রাজনীতির প্রচারে ও প্রসারে তিনি চট্টগ্রাম ও ফটিকছড়িতে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত ছিলেন এবং বর্তমানেও সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন।

ছাত্র রাজনীতির পাঠ চুকিয়ে তিনি চট্টগ্রাম জেলা যুবলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম ইলিয়াছ মানিক মিঞার আহবানে জেলা যুবলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। এরপর জেলা যুবলীগের তৎকালীন আহবায়ক আলহাজ¦ ওমর ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আহবায়ক কমিটির সদস্য মনোনীত হন এবং ১৯৯০ ইং থেকে ২০০৩ ইং পর্যন্ত যুব আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান করেন। এরপর তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য ও ফটিকছড়ি উপজেলা স্বেচ্ছসেবকলীগের সহ-সভাপতি হিসাবে দীর্ঘদিন যাবৎ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সদস্য হিসাবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

সংগ্রামী জীবন: স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের আমলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে তার ছোট ভাই তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা এরশাদুল হক চেীধুরীসহ জেল জুলুমের শিকার হন এবং জামাত-শিবির ও বিএনপি কর্তৃক বারে বারে নির্যাতিত হন। যদিও একজন পরিচ্ছন্ন ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে সর্বমহলে স্বীকৃত ছিলেন এবং এখনও পর্যন্ত রাজনৈতিক মহলে তার সেই সুনাম ও সুখ্যাতি অক্ষুন্ন রাখতে পেরেছেন। তার অভিমত হল, রাজনীতিতে যতই বৈরী হাওয়া বিরাজ করুক না কেন, ত্যাগী ও প্রজ্ঞাবান নেতা বা কর্মীরা নীতিতে অটল, অবিচল থাকে।

সাংগঠনিক সমৃক্ততা: পিতার পদাংক অনুসরন করে জনাব জাহেদ চেীধুরী ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত থেকে সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে তিনি যে সকল সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন ও করে যাচ্ছেন সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গুলো নিচে বিবৃত করা হলঃ

সংগঠন পরিচিতিঃ
১. সিনিয়র সদস্য – ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগ
২. সাবেক উপদেষ্টা ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগ
৩. সাবেক সহ-সভাপতি – চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগ
৪. সাবেক সদস্য – চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ
৫. সাবেক সদস্য – চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
৬. সহ-সভাপতি – ফটিকছড়ি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
৭. সাবকেসভাপতি – নাজরিহাট কলজে ছাত্রলীগ
৮. সাবকেসাধারণ সম্পাদক – ফটিকছড়ি উপজেলাছাত্রলীগ
৯. সাবেক জোন চেয়ারম্যান – লায়ন্স ক্লাবস্ ইন্টারন্যাশনাল, ডিষ্ট্রিক্ট-৩১৫-বি-৪,
১০. সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা – চট্টগ্রাম নাগরিক অধিকার বাস্তবয়ন পরিষদ।
১১. প্রতিষ্ঠাতা সধারণ সম্পাদক – চট্টগ্রামস্থ ফটিকছড়ি ফাউন্ডেশন।
১২. সহ সভাপতি – বঙ্গবন্ধু একাডেমী, কেন্দ্রীয় কমিটি।
১৩. উপদেষ্টা সম্পাদক – দৈনিক নিউজ চাঁটগা
১৪. সহ-সভাপতি – বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ।
১৫. সাধারণ সম্পাদক – দৌলতপুর সৈয়দিয়া তৈয়বীয়া মাদ্রাসা, ফটিকছড়ি।
১৬. যুগ্ম সাধারন সম্পাদক – চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বঙ্গবন্ধু সমাজ কল্যান পরিষদ।
১৭. উপদেষ্টা – চট্টগ্রাম প্রতœতত্ত্ব আলোকচিত্র মিউজিয়াম।
১৮. উপদেষ্টা – বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, চট্টগ্রাম জেলা।
১৯. উপদেষ্টা – চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র।
২০. নির্বাহী চেয়ারম্যান – মাসিক ফটিকছড়ি সংবাদ
২১. উপদেষ্টা – সাপ্তাহিক সংবাদ শিরোনাম
২২. উপদেষ্টা – মাসিক ফটিকছড়ি
২৩. সহ-সভাপতি – এশিয়ান হিউম্যান রাইট্স সোসাইটি, চট্টগ্রাম মহানগর।
২৪. উপদেষ্টা – সাপ্তাহিক দেশ চিন্তা
২৫. আজীবন সদস্য – চাটগাঁ ভাষা পরিষদ।
২৬. আজীবন সদস্য – চট্টগ্রাম প্রগ্রেসিভ ট্রাস্ট।
২৭. আজীবন সদস্য – আজকের প্রজন্ম, ফটিকছড়ি।
২৮. সাবেক সভাপতি ও মন্ত্রণা পরিষদ সদস্য – দৌলতপুর জনতা ক্লাব
২৯. অতীত সভাপতি – লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগং ফটিছড়ি, ডিষ্ট্রিক্ট-৩১৫-বি-৪,
৩০. প্রধান পৃষ্ঠপোষক – শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ, নাজিরহাট পৌরসভা শাখা।
৩১. প্রধান পৃষ্ঠপোষক – সৃজন সাংস্কৃতিক পরিষদ, চট্টগ্রাম ।

সামাজিক কর্মকান্ডঃ- বাল্যকাল থেকেই পারিবারিক ধারাবাহিকতায় সামাজিক কর্মকান্ডে ওতপ্রোতভাবে জড়িত আছেন। দ্বিতীয় শ্রেনীতে অধ্যয়নকালীন সময়েই স্থানীয় দৌলতপুর জনতা ক্লাবের শিশু বাগের সভাপতি মনোনীত হন। এই জনতা ক্লাবের সদস্য হিসাবে বাল্যকাল থেকেই বিভিন্ন সামাজিক, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত থেকে সুষ্ঠ ও সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে কাজ করে যান। পরবর্তীতে ১৯৯৩-৯৪ ও ১৯৯৪-৯৬ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দুই মেয়াদে জনতা ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হন। ইতিপূর্বে তিনি জনতা ক্লাবের সহ-সভাপতি সহ বিভিন্ন পদে অধিষ্টিত ছিলেন। তিনি ১৯৯৩ সালে আর্ন্তজাতিক সেবা সংগঠন চিটাগাং মিডটাউন রোটার‌্যাক্ট ক্লাব-ডিস্ট্রিক্ট-৩২৮০ বাংলাদেশ এর সহ-সভাপতি ও ইন্সটলেশন কমিটি, ৯৭ এর চেয়ারম্যান মনোনীত হন। তিনি ২০১৩ সালে আরেকটি আর্ন্তজাতিক সেবা সংগঠন লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং, ফটিকছড়ি, জেলা-৩১৫-বি-৪, বাংলাদেশ এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল, জেলা-৩১৫-বি-৪, বাংলাদেশ এর জোন চেয়ার পারসন নির্বাচিত হন এবং বর্তমানেও একই সংগঠনের দায়িত্ব সফলতার সাথে পালন করে যাচ্ছেন। জাহেদ চৌধুরী স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী ছৈয়দিয়া তৈয়বিয়া সুন্নীয়া মাদ্রাসার দীর্ঘ ২৩ বছর যাবৎ দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন এবং স্থানীয় মসজিদের মোতয়াল্লী হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক ও জন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবদান রাখার নিমিত্তে চট্টগ্রাম নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদের বিভিন্ন দফায় সহ-সভাপতি, কার্যকরী সভাপতি ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। চট্টগ্রামে বসবাসরত ফটিকছড়ি বাসীকে ঐক্যবদ্ধ করার মাধ্যমে ফটিকছড়িবাসীর কল্যানার্থে ও অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে তিনি চট্টগ্রামস্থ ফটিকছড়ি ফাউন্ডেশন গঠনে মূখ্য ভূমিকা পালন বিভিন্ন ধরনের সেবামূলক কাজ করে যাচ্ছেন এবং দীর্ঘ নয় বছর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন এবং এই সংগঠনের মাধ্যমে গণমানুষের কল্যানে কাজ করেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সংগঠনের বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত থেকে স্বাধীনতার চেতনা সমৃদ্ধ জাতি গঠণ ও সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি কর্মজীবন, সামাজিক জীবন ও রাজনৈতিক জীবনে সততার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। তাঁর সাংগাঠনিক দক্ষতা ও সমাজহিতকর কাজের জন্য বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক বহু স্মারক সম্মানণা লাভ করেছেন। একজন সদালাপী ও পরোপকারী ব্যক্তি হিসাবে তিনি সর্বমহলে সমাদৃত। রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি তিনি একজন কলামিষ্ট ও প্রাবন্ধিক হিসাবে বিভিন্ন পত্রিকায়লিখে যাচ্ছেন এবং একজন দক্ষ কলামিস্ট হিসাবে সর্বমহলে পরিচিতি লাভ করেছেন।

পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতাঃ

পিতাঃ মরহুম খোরশেদুল হক চৌধুরী মাতাঃমরহুমা সোহরা খাতুন চৌধুরী, জন্ম তারিখঃ ০১ মার্চ, ১৯৬৮ ইং।

স্থায়ী ঠিকানা: প্রযতেœ:- আনোয়ার আলী চৌধুরী বাড়ী (প্রকাশ বড় মিঞার বাড়ী), গ্রাম: দৌলতপুর, পো: নাজিরহাট, নাজিরহাট পৌরসভা, থানা: ফটিকছড়ি, জেলা: চট্টগ্রাম।

নাসিম উদ্দিন চৌধুরীঃ-
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও সহযোগী। দৌলতপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, নাজিরহাট পৌরসভা আওয়ামীলীগ (সদ্য বিলুপ্ত আহবায়ক কমিটির) সাবেক সদস্য। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা, ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ছিলেন এবং এখনও সম্পৃক্ত আছেন।

গিয়াস উদ্দিন মঞ্জু চৌধুরীঃ-
সাবেক সদস্য, ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা।
সাবেক সভাপতি, ছাত্রলীগ নাজিরহাট কলেজ।
সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ফটিকছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগ।
বর্তমানে ইউসিবি ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসাবে কর্মরত।

এরশাদুল হক চৌধুরী(ছোট ভাই)ঃ- ফটিকছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও ১৯৮৮ সালে শিবিরের মামলায় দীর্ঘদিন কারাভ্যন্তরীণ ছিলেন।

মেঝ ভাই প্রয়াত হয়েছেন ১৯৯৪ সালে এবং অন্য দুই ভাই মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী।