লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

বাংলাদেশের বিপুল মানব সম্পদের পরিশ্রমী,উদ্যোগী পরিকল্পিত অসংখ্যা সম্ভাবনাকে সঠিকভাবে উদ্বুদ্ধকরণ, দেশীয় সম্পদের ব্যবহার, আধুনিক ও বাস্তবভিত্তিক প্রযুক্তির অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োগ ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশ ও জনস্বার্থে নিয়োজিত থাকাই এই ফাউন্ডেশণের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।

ফাউন্ডেশণের উদ্দেশ্যবলী নিম্নে উপস্থাপন করা হলো :

১. স্বল্প শিক্ষিত, অশিক্ষিতদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৌশলগত প্রশিক্ষণশালার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২. মেধাবী গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে স্বল্প মূল্যে ও বিনামূল্যে ধর্মীয় পুস্তকাদি, বিভিন্ন পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা।
৩. গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এককালীন বৃত্তির ব্যবস্থা করা।
৪. আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততার জন্য অদক্ষ-অল্প শিক্ষিত জনশক্তিকে স্বল্পমেয়াদী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও মান উন্নয়নের জন্য ভোকেশনাল ট্রেড ট্রেনিং সেন্টার স্থাপন ও সনদ বিতরণ করা।
৫. লঙ্গিত মানবাধিকার পূনরুদ্ধারে প্রশাসনিক সহায়তার মাধ্যমে আইনগত সমাধানের ব্যবস্থা করা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সদস্যদের বৈধ অধিকার সংরক্ষণের সহায়তা প্রদান করা।
৬. পরিবেশ সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ ও পরিচালনায় সহায়তা করা।
৭. ক. সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় রাস্তা, পরিত্যক্ত ও অকৃষি জমিতে বনায়ন কর্মসূচি পরিচালনা প্রয়োজনে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচি, নার্সারী স্থাপন, চারা বিতরণ করা। খ. ভেষজ উদ্ভিদ বপন, সংরক্ষণ ও বিপণন করা।
৮. স্বল্প আয়, ভূমিহীনদের মধ্যে আবাসন সহায়ক প্রকল্পের জন্য সরকারি ভূমি সংগ্রহ ও বিতরণ এবং সমবায় ভিত্তিক জমি ক্রয়পূর্বক কিস্তিতে ভূমি বরাদ্দের ব্যবস্থা করা।
৯. দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্যে সরকারি ও বেসরকারি এবং ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হাজা-মজা পুকুর সংস্কার ও জলাভূমি বরাদ্দ পূর্বক হ্যাচারী/মৎস্য চাষ/হাস-মুরগী/গবাদী পশু পালন প্রকল্প পরিচালনা করা।
১০. আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে সরকারি ও বেসরকারি এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন কৃষি ভূমি গ্রহণ/ক্রয় কিংবা বন্দোবস্ত গ্রহণ পূর্বক আধুনিক উৎপাদন পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে ফলজ, উদ্ভিদ, কৃষিজ ফসল উৎপাদন সম্প্রসারণ ও বাজারজাতে উদ্বুত করণ।
১১. বন্যা, মহামারী ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে আর্ত মানববতার সেবায় মেডিকেল টিম গঠন, আক্রান্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং উন্নত পরিস্থিতির জন্য সচেতনতা সৃষ্টি করা সেমিনার ও সাহায্য-সহায়তার ব্যবস্থা করা।
১২. সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্যযুক্ত টয়লেট প্রাপ্তি নিশ্চিত করন এবং চলাচলের রাস্তা নির্মাণের কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করা।
১৩. অসহায় বৃদ্ধা আশ্রম র্নিমাণ ও প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদাণের লক্ষ্যে বিভিন্ন বাস্তবমূখী প্রকল্প গ্রহণ করা।
১৪. নিরক্ষরতা দূরীকরনের জন্য স্বাক্ষর সচেতনতা সৃষ্টি ও বয়স্ক শিক্ষা/গণশিক্ষা/ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র চালু করা।
১৫. দেশের যুবকসমাজকে মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে উদ্ধৃত্ত করা এবং মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা।
১৬. জন্ম নিবন্ধন, অধিক হারে জনসংখ্যা রোধ, ধূমপান, মাদক প্রতিরোধ, এইচ আই ভি এইডস ও আর্সেনিক প্রতিরোধে সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মসূচী গ্রহন করা।
১৭. শিক্ষা কর্মসূচীর আওতায় দ্বীনি মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা।
১৮. দেশীয় সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী উৎপাদনের লক্ষ্যে কুটির শিল্প, কারখানা স্থাপন, উৎপাদন ও বিপণন করা এবং দেশীয় উৎপাদিত পণ্য দেশী ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা প্রয়োজনে দেশী-বিদেশী পণ্য মেলায় অংশগ্রহণ করা এবং স্থায়ী বিপণন ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
১৯. ক. ফাউন্ডেশণের নিয়মিত কার্যাবলী প্রকাশ ও প্রচারের জন্য দৈনিক / সাপ্তাহিক / পাক্ষিক / মাসিক / ত্রৈমাসিক পত্রিকা প্রকাশ করা।
২০. অসহায় ও দারিদ্রদের জন্য আইনী সহায়তা দেয়াও প্রয়োজনীয় পর্যবেক্ষণ, তদারকি ও সালিশের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করা।
২১. গণমানুষের নিকট ফাউন্ডেশণের সেবা সমূহ অধিকতর প্রচারের লক্ষ্যে ওয়েবসাইট পরিচালনা, ইলেকট্রনিক মাল্টিমিডিয়া, সংবাদ সংস্থা ও টিভি চ্যানেলের জন্য সরকারের নিকট আবেদন করে অনুমোদন পাওয়ার পর উক্ত কার্যক্রম গ্রহণ ও পরিচালনা করা।
২২. গরীব অসহায় পল্লী মানুষের জন্য বিনামূল্যে/স্বল্পমূল্যে ঔষধ বিতরণ, চিকিৎসার্থে ক্লিনিক, ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ও হাসপাতাল স্থাপন করা।
২৩. ফাউন্ডেশণের স্বার্থে সব ধরনের মঞ্জুরি অনুদান, দান, চাঁদা, সঞ্চয়ী তহবিল ও চাঁদা গ্রহণ করা (বৈদিশিক দান সাহায্য গ্রহণের ক্ষেত্রে ১৯৭৮ এর স্বেচ্ছাসেবী রেগুলেশন ১৯৭৮ প্রযোজ্য)
২৪. বৃক্ষরোপন, কর্মসূচী বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিবেশ উন্নয়ন কল্পে কাজ করা। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে গাঁজা ফেন্সিডিল, হিরোইন, ট্যাবলেট, মদ, ইয়াবাসহ আরো অন্যান্য মাদকাশক্তি নিরাময় বিভিন্ন ক্ষতিকর অভ্যাস, মানসিক কু-সংস্কার ও সামাজিক অপরাধমূলক প্রবণতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ প্রতিকার, সচেতনতা, চিকিৎসা ও পূর্নবাসন, কারীগতি শিক্ষা প্রশিক্ষণ, গবেষনা এবং সর্ব প্রকার সর্ব শ্রেণীর বিশেষতঃ নিম্ন মধ্য শ্রেণী বস্তিবাসী, বাস্তুহারা এবং সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মাদকাসক্তদের চিকিৎসা ও পূর্ববাসনের ব্যবস্থা করা, এই উপলক্ষে ভবিষ্যতে অধ্যাধুনিক হাসপাতল/ক্লিনিক ও পূর্নবাসন কেন্দ্র স্থাপন ও প্রয়োজনে সম্প্রসারন করা।
২৫. সরকারি অনুমোদনক্রমে শিক্ষামূলক কার্যক্রম গ্রহন দ্বারা যাতে গ্রাম ও শহরের গরীব জনগোষ্ঠির নিরক্ষতা দূর করা । শিশু শিক্ষা, বয়স্ক শিক্ষা ধর্মীয় শিক্ষা দানের গ্রাম ও শহরের লোকদের আকৃষ্ট করা। তাদের ব্যবহারিক শিক্ষা দিয়ে কর্মস্থানের ব্যবস্থা করা। মেধাবী দুঃস্থ ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান এবং মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ প্রদান করা।
২৬. সরকারি অনুমোদনক্রমে প্রতিবন্দি, এতিম, মহিলা ও শিশুদের উন্নয়নে কর্মসূচী গ্রহন করা। অবহেলিত গরীব ছিন্নমূল শিশুদের পূর্নবাসন করা এবং তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য সামাজিক ও পরিবশেগত মান উন্নয়ন করা ও ভিখারীদের পূর্ণবাসনের ব্যবস্থা করা।
২৭. স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়/সংশিষ্ট বিভাগের পূর্বানুমতিক্রমে পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির আওতায় জন্ম; নিয়ন্ত্রন ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক শিক্ষা, স্বাস্থ্য সচেতনতা করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন ক্লিনিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সেবাদানের ব্যবস্থা করা ও জন্ম নিয়ন্ত্রণ সামগ্রী বিতরণ করা, শিশু জন্ম ও মৃত্যু সংক্রান্ত নিবন্ধন সংরক্ষণ করা।
২৮. নারী সমাজকে নির্ভরশীলতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করে সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক ভূমিকা জোরদার করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা। নারীর অধিকার ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা নির্যাতিত মহিলাদের আইনগত সহায়তা প্রদান করা ।
২৯. কৃষি ক্ষেত্রে জনসাধারণকে উৎসাহ প্রদান এবং এর মাধ্যমে উন্নত পদ্ধতিতে ফলন বৃদ্ধি করতে কৃষকদের শিক্ষার মাধ্যমে যুগোপযোগী কৃষক হিসাবে গড়ে তোলা এবং প্রয়োজনে কৃষি উপকরণ, বীজ, সার, ঔষধ ইত্যাদি সুলভ মূল্যে প্রদানের ব্যবস্থা করা এবং হিমাগার প্রতিষ্ঠা করে কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণে সহযোগিতা করা লক্ষে প্রদর্শনী খামার তৈরী করা। মৌমাছি পালন, নার্সারী, রেশম পোকা পালন, হাঁস-মুরগী, মৎস, ছাগল ও গরুর খামার প্রতিষ্ঠা করা এবং এ সম্বন্ধে বেকার যুবক-যুব মহিলা ও সংশ্লিষ্ট চাষীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
৩০. জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষা প্রসারের মাধ্যমে উন্নয়ন উপযোগী পরিবশে সংরক্ষণ। এ লক্ষ্যে বৃক্ষরোপন, বনায়ন, নার্সারী প্রকল্প গ্রহণ ও পরিবেশ দূষণমুক্ত কর্মসূচী গ্রহণ করা।
৩১. সকল প্রকার দুনীর্তির বিরুদ্ধে গন সচেতনতার মাধ্যমে তাদের প্রতিহত করা। সকল প্রকার খাদ্য ভেজাল কারীদের বিরুদ্ধে গণ সচেতনতা সৃষ্টি করা।
৩২. অন্যান্য এনজিও যে ভাবে কার্যক্রম চালায় ঠিক সেই ভাবেই এই ফাউন্ডেশন একই কার্যক্রম চালাতে পারবে।
৩৩. শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের বাস্তমুখী প্রশিক্ষণ প্রদান এবং এলাকা ভিত্তিক মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা, ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার হাসপাতাল, সেবক/সেবিকাদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, জনস্বার্থে ফাউন্ডেশন এই সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মকান্ড পরিচালনা করবে।
৩৪. জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ধুমপান ও অন্যান্য মাদক দ্রব্য বর্জন করার জন্য জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, যৌতুক ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিবাহ নিবন্ধন (কাবিন কার্যক্রমে সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ), বন্যা, ঝড়, মহামারী ইত্যাদির কারণে দুর্গত মানুষের সেবা ও পূর্ণবাসন কর্মসূচী গ্রহণ ও বেওয়ারিশ লাশ দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করা।
৩৫. মানব সম্পদ উন্নয়নে সামগ্রীকে কার্যক্রম গ্রহণ করে দেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটানোর জন্য এবং শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের লক্ষে বিভিন্ন বিষয়ে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা, কম্পিউটার ও ডাটা এন্টি ফার্ম, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ফার্ম প্রতিষ্ঠা করা।
৩৬. ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সম্পর্কিত কর্মসূচির আওতায় শিল্প স্থাপন ও সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি, মহিলাদের দেশী বিদেশী রান্নার প্রশিক্ষণ, নকশী কাঁথা বুনন, কাঁথা সেলাই, ব্ল-বাটিক, বিউটি পার্লার ও বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ প্রশিক্ষণ প্রদান।
৩৭. ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের সুবিধার্থে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে কার্যক্রম পরিচালনা। সরকারী ও বেসরকারী সকল সংস্থার সাথে উন্নয়মূলক কার্যক্রমে সম্পর্ক স্থাপন এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অন্যান্য সংস্থার সাথে যোগাযোগ স্থাপন।
৩৮. সরকারি অনুমতিক্রমে ক্যানসার, এইচ, আই, ভি, এইড্স, প্লেগ, হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস, সার্স ইত্যাদি মারাত্ম সংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধে পরিকল্পিত ও বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা এবং এ সংক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
৩৯. সরকারি অনুমতিক্রমে আর্সেনিক ও অন্যান্য ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্যমুক্ত বিশুদ্ধ পানি পানে উদ্বুদ্ধকরণ ও এর প্রতিরোধ কর্মসূচী গ্রহণ করা। পানিতে মানব দেহের জন্য আর্সেনিকের ক্ষতিকর মাত্রা নিরুপন করে সে সব এলাকা ও নলকুপ চিহ্নিত করা।
৪০. এই সংস্থা গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সমন্বয়ে তাদের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে সমবায় ভিত্তিক ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবে।
৪১. সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুমোদনক্রমে সরকারী খাস জমি, অর্পিত সম্পত্তি, ওয়াক্ফ সম্পত্তি লীজ গ্রহণ, ক্রয় বা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত গ্রহণ করা যাবে।
৪২. পুস্তিকা, সংবাদ সাময়িকী এবং বিভিন্ন গন মাধ্যমের কার্যক্রম প্রকাশ এবং প্রচার করা। পরিবার, পরিবেশ ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষাকে ইতিবাচক ও অধিক কার্যকরী করার লক্ষ্যে উন্নতমানের লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করা হবে। এর মাধ্যমে শিশুর চরিত্র গঠন নেতৃত্বের বিকাশ, মানবিক গুণাবলী বৃদ্ধি ও অধিক উৎপাদনক্ষম করার লক্ষ্যে শিক্ষাসফর, ম্যাগাজিন প্রকাশনা, কম্পিউটার শিক্ষাসহ বিভিন্ন কারিগরী শিক্ষা, খেলাধুলা প্রশিক্ষণ, বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা, জ্ঞান, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও ঐতিহ্য সমৃদ্ধ চল”িত্র প্রদর্শন, কর্মসূচী গ্রহণ করা।