এই লাইব্রেরীর প্রতিষ্ঠার পিছনে সেই এলাকার শিক্ষার্থীদের, বিশেষতঃ অনাধিকৃত ও দুর্বল অংশের মানুষের, পড়াশোনার সুযোগ ও সহযোগিতার প্রকারভেদে একটি আবেশিক আগ্রহ ছিল। এই লাইব্রেরী তাদের জন্য একটি স্থান সৃষ্টি করে, যেখানে তারা শিক্ষার সাথে সাথে অনুসন্ধান করতে পারেন, তাদের অধ্যয়নের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ও উপলব্ধির সুযোগ পেতে পারেন। এই লাইব্রেরী সম্প্রদায়ের অন্যত্র সাধারণ মানুষের জন্য একটি কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত হয়েছে। এটি স্থানীয় সম্প্রদায়ের সদস্যদের প্রয়োজনীয়তা ও পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন সেবা প্রদান করে। পাবলিক লাইব্রেরী বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের সাথে তাদের সম্প্রদায়ের মাধ্যমে মিলিত থাকে, যেমন উন্নত পাঠ্যপুস্তকের সংগ্রহ, সামাজিক ও শিক্ষাগত কার্যক্রম, আলোচনা সভা, ও প্রতিযোগিতা ইত্যাদি।